today visitors: 5073432

দয়া করে কেউ ফর্মুলা দুধ খাওয়াবেন না। অনেকের বাচ্চাকে খাওয়ায়ে আজ এর ভুক্তভোগী।

আমার সুস্থ সবল দুধের বাচ্চাটার ৪ দিনের দিন যখন জ্বর আসলো, ডাক্তার দেখাতে গেলে উনি বাচ্চাকে দেখে জ্বরের ঔষধ সাথে ব্যায়াম(গ্যাসের জন্য) করানোর পরামর্শ দেন এবং ওখানেই আমাদেরকে দেখিয়ে দেন কিভাবে কি কি করতে হবে। বাসায় ফেরার পরে আমার শাশুড়ী মা বলেন, “ভুলেও এতো ছোট বাচ্চাকে কাধের ওপর নিবে না। ঘাড় ভেঙে যাবে। বিছানার ওপর উপর করাবা না, নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যাবে। পেটে মালিশ করার দরকার নেই, বেশি চাপাচাপিতে পেটের চামড়া ব্যথা করবে।” আমিও ভয়ে ওগুলো করি নি আর। তখন যে যেটা করতে বলতো, তাই করতাম।

বাচ্চার বয়স ৩২ দিন, আমার শাশুড়ী মা ভিডিও কলে বাবুকে দেখে বললেন, “মাথার রগ বের হইছে বাচ্চাটার। বুকের দুধ পায়না মনে হয়। কৌটার দুধ খাওয়াতে হবে। একটা কৌটার দুধ খাওয়ায়ে দেখ তো, রগ চলে যায় কিনা।” ওইসময় আমার ছেলেটা ২০-২২ বার করে দিনে প্রসাব করতো। না জেনে, না বুঝে দিয়ে দিলাম কৌটার দুধ। সারাদিনে দিনে ৪-৫ বার করে দিতাম, বুকের দুধ ১-২ বার করে খেতো। পুরোটাই উনার পরামর্শেই করলাম। কারণ, উনিও না উনার বাচ্চাদের এভাবেই খাওয়ায়ে মানুষ করেছেন। শুরু হয়ে গেলো বাবুর দিনে ৩০-৩