মো: আরমগীর হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি তারাকান্দা ময়মনসিংহ।
গোপন সংবাদের রেকষিতে অদ্য ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখ রাত অনুমান ০২.০০ ঘটিকার সময় ময়মনসিংহ জেলার কোতোয়ালি থানাধীন কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউস রোডের ওয়াপদা অফিসের পিছনে জনৈক সেলিনা আক্তারের তিনতলা ভবনের নিচতলার পশ্চিম পাশের কে অভিযান পরিচালনা করে অনলাইনে পরনোগ্রাফি সম্পরকিত পরতারক চক্করের ১২ সদস্যকে গরেফতার করেছে ময়মনসিংহ জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি আভিযানিক দল। গ্রেফতারকৃতরা হল: ১। মোঃ হাসান আলী (২৩), পিতা-মোঃ আঃ বাছেদ, মাতা-মোছাঃ হোসনে আরা খানম, সাং-দামপাড়া, থানা-মধুপুর, ২। মোঃ সবুজ খান (২০), পিতা-মোঃ দুদু খান, মাতা-মোছাঃ ফরিদা পারভীন, সাং-সত্তরবাড়ী, থানা-ঘাটাইল, ৩। মোঃ সজল (২৩), পিতা-মোঃ এনামুল হক, মাতা-মোছাঃ সোনা বানু বেগম, সাং-কিসমত সরদারপাড়া, থানা-ধনবাড়ী, ৪। মোঃ হুসেন আলী (২১), পিতা-মোঃ সফিকুল ইসলাম, মাতা- মোছাঃ হাসনা বেগম, সাং-গোলাবাড়ি, থানা-মধুপুর, ৫। মোঃ মনির হোসেন (২৩), পিতা-মোঃ আলম কাজি, মাতা-মোছাঃ ময়মুনা বেগম, সাং-সত্তরবাড়ী, থানা-ঘাটাইল, ৬। মোঃ জুয়েল মিয়া (২১), পিতা-মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, মাতা-মোছাঃ জহুরা বেগম, সাং-ধোপাখালি, থানা- ধনবাড়ি, ৭। মোঃ নাজিম উদ্দিন (২৪), পিতা-মোঃ নজরুল ইসলাম, মাতা-মোছাঃ নবিরন, সাং-সত্তরবাড়ি, থানা-ঘাটাইল, ৮। মোঃ রানা মিয়া (২১), পিতা-মোঃ আঃ হালিম, মাতা- মোছাঃ নাজমা বেগম, সাং-মধুপুর দামপাড়া, থানা-মধুপুর, ৯। হুমায়ূন কবির (২৯), পিতা- মোঃ আঃ বাছেদ, মাতা-মোছাঃ হোসনে আরা খানম, সাং-দামপাড়া, থানা-মধুপুর, ১০। মোঃ আরিফুল ইসলাম (২০), পিতা-মজিবুর রহমান, মাতা-মোছাঃ রাজিয়া বেগম, সাং-আউশনারা, থানা-মধুপুর, ১১। মোঃ মাজহারুল ইসলাম (২০), পিতা-মোঃ মিনহাজ উদ্দ্দিন, মাতা-মোছাঃ মাফিয়া বেগম, সাং-হলদিয়া, থানা-মধুপুর, ১২। মোঃ জাকারিয়া (২৫), পিতা-মোঃ হাফিজুর রহমান, মাতা-মোছাঃ মমতাজ বেগম, সাং-কাইতকাই, থানা-মধুপুর, সব জেলা-টাংগাইল।
বিভিনন সতর ও আসামীদেরকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, তারা দীর্ঘদিন যাবত বিভিন্ন দেশী বিদেশী নারী পুরুষের ফেইক আইডি’র মাধ্যমে নানা শ্রেণির ভুক্তভোগীদেরকে একাধিক পর্ণোগ্রাফিক সাইটে আমন্ত্রণ জানিয়ে সেখানে তাদের দুরবল মুহুরতের ছবি ও ভিডিও ধারণ করতো এবং পরবরতীতে এসব ছবি ও ভিডিও দ্বারা তাদেরকে বল্যাকমেইল করে বড় অঙ্কের অর্থ আত্মসাত করে নিতো এবং পরনোগ্রাফিক ভিডিও সংরকষণ, অশ্লীল ছবি ও ভিডিও আদান-প্রদান, বিক্রয়, বিতরণ ও সরবরাহ করে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় ও গণ- উপদ্রব সৃষ্টি করতো। অভিযানকালে তাদের কাছ থেকে এসব পরণোগ্রাফিক আলামতসহ ০৪(চার) টি বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ল্যাপটপ, ০২ (দুই) টি মোবাইল এবং পরণোগ্রাফির কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস জব্দ করা হয়। রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হছে।এবং বিঙ্গ আদালতে সপোদ্দণ করা হয়েছেন।এবং অত্র আসামী গনের পক্ষে আলহাজ্ব আবু রায়হান ফয়সল এডভোকেট নিয়োগ করার কথা চলমান রহিয়াছেন।
Leave a Reply