মোঃ মিঠু আহম্মেদ নারায়ণগঞ্জ :-
নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা মডেল থানার পুলিশ ইন্সপেক্টর তদন্ত সুকান্তের দায়িত্বহীন্তায় দপ্তর বার্তা পত্রিকা অফিসে ডাকাতির ঘটনা ঘটে বলে দাবি করেছেন দপ্তর বার্তা পত্রিকার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ।
তিনি বলেন ১৯ নভেম্বর রাতে ফতুল্লা থানায় অভিযোগ করলে ওসি শরীফ সুকান্তকে এন্ড্রোস করে দেয় কিন্তু সুকান্ত তার দায়িত্ব পালন না করে ক্ষমতার অপ-ব্যবহার করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কে না জানিয়ে এস আই মিজান কে তদন্তের দায়িত্ব দেয় বলে জানালে ।
অভিযোগাকারী সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ এস আই মিজান কে তার মোবাইল ফোনে কল করলে এস আই মিজান বলেন আমি ভীষণ অসুস্থ, তখনিই থানায় ফিরে গিয়ে অভিযোগকারী সাংবাদিক সুলতান মাহমুদ তদন্ত ওসি সুকান্তকে জানালে তেমন কোন সারা না দিয়ে বলেন একদিন পরে করলে সমস্যা নাই।
কিন্তূ ঐ দিন যদি ফতুল্লা মডেল থানার ইন্সপেক্টর তদন্ত দায়িত্ব পালন করতেন সঠিক ভাবে তাহলে পরের দিন দপ্তর বার্তা পত্রিকা অফিসে ডাকাতির ঘটনা নাও ঘটতে পারত বলে দাবি করলেন দপ্তর বার্তার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ।
বিবাদী থেকে অফিসের চাবি ও অন্যান্য ডকুমেন্ট ফেরত আনতে পারত, অনৈতিক সুবিধা না পেয়ে সুকান্ত এই কাজ করেছে বলে ধারনা এখন অফিসের সকল স্টাফ ও আশপাশের লোকজনের।
তথ্য সুত্রে, সাবেক এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেলের ঘনিষ্ঠ লোকছিলো এই সুকান্ত দত্ত।
দেখা যাচ্ছে এস আই থেকে ০২/০৪/২৪ ইং তারিখে সদ্য ইন্সপেক্টর হয়ে কিন্তু কিভাবে ওসি তদন্ত বনে গেল?? ২০ তারিখে ডাকাতির ঘটোনা শুনেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি সুকান্ত বরং ডিউটি পালনে থাকা টহলে দায়িত্বে থাকা এস আই কে ঘটনা স্থল না যেতে মানা করে অনত্র প্রেরন করেছে বলে জানা যায়।
উল্লেখ যে ,দপ্তরবার্তা ও সময়ের চিন্তা পত্রিকা অফিসে ডকুমেন্টস চুরি করেছে, ১৯ নভেম্বর স্ট্যাম্প দিয়ে দোকানের অগ্রীম দেওয়া টাকা ফেরত না দিয়ে অফিস থেকে ল্যাপ্টম, হেন্ডি কেমেরা, কোম্পানির অরজিনাল চালান, ব্যবসার যাবতীয় ডকুমেন্ট সহ আরো প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যায় অফিস স্টাফ মোশারফ।
১৯ তারিখ সন্ধায় অফিসে টাকা দিয়ে যাওয়ার কথা বললেও প্রতারক মোশারফ সে সময় অফিসে আসেনি।পর্বতীতে ২০ নভেম্বর সারা দিন প্রতারক মোশারফ এর মোবাইল নাম্বারে কল করেও পাওয়া যায়নি তাকে মোবাইল সচল থাকলেও কল রিসিভ করেন নি প্রতারক মোশারফ।
আজ ২১ নভেম্বর সকাল ১০.৪১ মিনিটে কল করে চাষাড়া অফিসে অথবা নারায়ণগঞ্জ জেলা দায়রা আদালত প্রাঙ্গণ (কোর্টে) এসে পাওনা টাকা ও তার কাছে থাকা দপ্তর বার্তা পত্রিকার চাবি ফেরত দিতে বলা হলে প্রতারক মোশারফ সে সময়েও কোট প্রাঙ্গনে আসেন নাই পাওনা টাকা অ অফিসের চাবি ফেরত দেয়নি।
পর্বতীতে আদালতের কাজ শেষে দপ্তর বার্তার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ দুপুর ১টায় অফিসে এসে প্রয়োজনীয় কাজ করে দুপুর দেড়টার দিকে বাংলাদেশ সড়ক ও জনপদ বিভাগ নারায়নগঞ্জের অফিসে যায় বলে আপনাদের নিশ্চিত করেন এবং সেখান থেকে ফিরে ভুইগর মাহমুদপুর স্টানে অবস্থিত এখটি রেস্ট্ররেন্টে থেকে দুপুরের খাবার খেয়ে পোনে ৪ টার সময় অফিসে এসে এই ঘটনা দেখতে পায়।
সাথে সাথে পাশের দোকানের মালিক ও অফিসের পাশে থাকা কারখানার লোকদের জিজ্ঞেস করার জন্য ডেকে এনে জানতে চায় কেউ কি কিছুক্ষনের মধ্যে আফিসে এসেছিলেন কি না সেখানে থাকা এক ব্যক্তি বলেন আপনার অফিসের স্টাফ কিছুক্ষণ আগেই তো বের হয়ে তাড়াহুড়া করে কোথায় যেন গেলো পর্বতীতে বাড়ীর মালিক আমজাদ হোসেনকে কল করে এনে সম্পূর্ণ ঘটনা দেখানো হয়।
এর আগে ২০ নভেম্বর রাতে ফতুল্লা মডেল থানায় পাওনা টাকা উদ্ধার করার লক্ষ্যে একটি অভিযোগ করা হয় যার সূত্র ধরেই টাকা আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে ও থানায় অভিযোগ দায়ের করার জন্যই এই ঘটনার সূত্রপাত হয় এ বিষয়ে ফতুল্লা থানায় ওসি কে কল করে না পেয়ে ফতুল্লার মডেল থানার ডিউটি অফিসার কে কল করলে তিনি সেই এলাকায় দায়িত্বে থাকা এস আই ইমানুরের নাম্বার দিলে তাকে কল করলে তিনি আসতেছি বললেন।
কিছু ক্ষন পর অভিযুক্ত ব্যক্তি প্রতারক মোশারফ দপ্তর বার্তা পত্রিকার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ কে কল করে দেখে নেওয়ার হুমকি প্রধান করে ও প্রানাশের ভয় ভিতি দিয়ে অকথ্য ভাষায় গালাগালী করে কল কেটে দেন এর পর্বতীতে সম্পাদক সুলতান অনেক বার কল করেও তাকে পায় নি জানিয়েছেন দপ্তর বার্তার সম্পাদক সুলতান মাহমুদ ।
Leave a Reply