মাহবুব হোসেন মেজর, হাকিমপুর দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ
দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর উপজেলার বই গ্রামের মোছাঃ মৌসুমী আকতার(২৫)
স্বামী- মোঃ মোশারফ হোসেন
গ্রাম- বৈগ্রামে তাহার স্বামীর নিজ শয়ন ঘরের ভিতরে প্রবেশ মৌসুমী আক্তারের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ভাবে ঝাপটে ধরে একই গ্রামের মোঃ সোহেল রানা (৩৭) পিতা- মৃত্যু- আব্দুল মালেক আকন্দ ধর্ষন করে। হঠাৎ স্বামী মোঃ মোশারফ হোসেন প্রতিদিনের ন্যায় অটো চার্জার চালিত ভ্যান নিয়ে বাড়িতে এসে স্বামী নিজেই ধর্ষক মোঃ সোহেল রানাকে হাতে নাতে আটক করে। স্মামী ও স্ত্রীর ডাক চিৎকারে গ্রামবাসী আসতে থাকলে ধর্ষক সোহেল রানা কৌশলে পালিয়ে যায়।
ঘটানাটি ঘটেছে ০৭/০৭/২৪ ইং তারিখ সন্ধ্যা ৭ টায় গৃহবধু মোছাঃ মৌসুমী আক্তার শয়ন ঘরের বিছানা গোছানোর সময় স্বামী বাড়ীতে না থাকার সুযোগে ধর্ষক সোহেল রানা শয়ন ঘরে প্রবেশ করে মুখ চিপে ধরে মৌসুমীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পুর্বক ভাবে ধর্ষন করে।
এ বিষয়ে দফায দফায় গ্রাম বাসী ও ইউ, পি সদস্য মোঃ মশফিকুর রহমান বকুল(৩৫) মিমাংসা করার জন্য বসলেও ধর্ষক হাজির না হওয়াই এবং পালিয়ে থাকে। হঠাৎ গত ১৩/০৭/২৪ ইং তারিখে ধর্ষক সোহেল রানা এলাকায় আসা দেখে গ্রামবাসী ও ইউ, পি সদস্য মোঃ মশফিকুর রহমান বকুল আটক করে হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ দুলাল হোসেন পি পি এম কে ফোনে জানাইলে তিনি তাৎক্ষনিক ভাবে টহলরত পুলিশ পাঠান, টহলরত পুলিশ গ্রামে গিয়ে ধর্ষক মোঃ সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করেন।
এ বিষয়ে ধর্ষিতা মৌসুমী আক্তার বাদী হয়ে মোঃ সোহেল রানা (৩৭) এর বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। যা হাকিমপুর থানার মামলা নং- ১৩। তাং১৩/০৭/২৪ ইং।
এ বিষয়ে হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ দুলাল হোসেন ধর্ষনের সত্যতা স্বীকার করেন। এবং গৃহবধু মোছাঃ মোসুমী আক্তারকে তাৎক্ষণিক ধর্ষককে দিনাজপুর বিজ্ঞ আদালতের প্রেরণ করেন। ডি এন এন টেষ্ট করার জন্য মেডিকেল দিনাজপুর এম এম আব্দুর রহিম মেডিকেল ও হাসপাতালে পুলিশি হেফাজতে প্রেরণ করেন।