@প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। রাজগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির নেতাকর্মীদের এমন কর্মকাণ্ডে প্রশ্নমূখী হচ্ছেন জেলা উপজেলা বিএনপির নেতাকর্মীসহ ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন বিএনপির সচেতন মহল।
স্থানীয় সূত্রে আরো জানা যায়, উক্ত আওয়ামীলীগ নেতার আমন্ত্রণে তাদের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান ফাতেমা ট্রেডার্সে হাঁসপাটির আয়োজন করা হয়। এ সময় হাঁস পার্টিতে উপস্থিত ছিলেন, নোয়াখালী জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ও রাজগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ফয়সাল এনাম কোমল, নোয়াখালী জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রাজগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মুরাদ হাসান সুমন, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিন উদ্দিন, বিএনপি নেতা মোঃ জহিরুল ইসলাম। ০৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ডাঃ আবু নোমান, ০৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফি উল্লাহ, যুবদলের সদস্য সচিব, নুর হোসেন বাবুল। ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি, জাহিদ মঞ্জু। ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক, কামরুল হাসান নিশান। ০৮ নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি আলম কন্ট্রাক্টর। আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির অঙ্গসংগঠনের ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের প্রায় দুই শতাধিক নেতাকর্মীগণ।
সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, সাউথ আফ্রিকা প্রবাসী শহীদ উল্লাহ ফারুক এর পৈত্রিক ২২৪ মাধবশিংহ মৌজার ৩ শতাংশ জমি শাহজাহান ও গিয়াস উদ্দিন জোর জবরদখল করে বহুতল ভবন করার লক্ষ্যে এক তলার কাজ সম্পন্ন করে। এমতাবস্থায় শহীদ উল্লাহ ফারুক এর বাবা বাদী হয়ে শাহজাহান ও গিয়াস উদ্দিনকে বিবাদী করে গত ২৫/১১/২০২৪ ইং নোয়াখালী অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। আদালত কাগজপত্র পর্যালোচনা করে উক্ত জমির উপর ১৪৪ ধারা জারি করেন।
১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও শাহজাহান কফিল ও গিয়াস উদ্দিন আদালতের নিষেধাজ্ঞা জায়গার কাজ চলমান রাখাতে প্রবাসী শহীদ উল্লাহ ফারুক এর ছোট জাহাঙ্গীর আলম ও তার বাবা আব্দুল আয়েদ বাধা প্রদান করিলে কফিল ও শাহজাহান তাদের সন্ত্রাসী গুন্ডা বাহিনী নিয়ে বাঁশ নিয়ে তেড়ে আসে। এবং শাহজাহান এরদদ ছেলে রিয়াদ প্রবাস থেকে মুঠোফোনে জাহাঙ্গীর ও শহীদর উল্লাহর পরিবারবর্গকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে।
এমতাবস্থায় প্রবাসী শহীদ উল্লাহ ফারুক এর পরিবার জীবনের নিরাপত্তা ও সুষ্ঠু বিচারের আশায় বর্তমান সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করেন।