দোহার প্রতিনিধি মনির হোসেন
দোহার উপজেলায় রাত আর দিন নেই সমানতালে চলছে লোডশেডিং। বিশেষ করে উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকায় দিনের অধিকাংশ সময় ও রাতে থাকছে না বিদ্যুৎ। ফলে প্রচণ্ড গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়ছে।
এছাড়া ভয়াবহ লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে হিমশিম খাচ্ছেন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন রোগীরা। ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বেচাকেনা ও অটোরিকশা চলাচল বন্ধ হওয়ার উপক্রম। স্থানীয় ব্যবসায়ীসহ বিদ্যুৎনির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলো। সম্প্রতি চার্জার ফ্যান কেনায় ইলেকট্রনিকস দোকানগুলোতে হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ক্রেতারা।
ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২, সদর অফিস সূত্র জানায়, বর্তমানে দোহারে বিদ্যুৎ চাহিদা ২৫-৩০ মেগাওয়াট।
কিন্তু সে তুলনায় বরাদ্দ পায় ১৫-২০ মেগাওয়াট। সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার অধিকাংশ এলাকায় লোডশেডিংয়ের কারণে স্থানীয় এজেন্ট ব্যাংক, এনজিও অফিস, ফটোকপি কার্যক্রম বন্ধ থাকছে। এতে করে গ্রামীণ জনপদের লোকজন তাদের আর্থিক লেনদেনসহ অতি প্রয়োজনীয় কাজে বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।
কম্পিউটার ল্যাব বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনীয় শিক্ষাগ্রহণ করতে পারছে না।
এদিকে লোডশেডিং বৃদ্ধির কারণে ব্যাটারিচালিত ফ্যান ক্রয়ে ইল
