today visitors: 5073432

ভালুকায় পিন্টুর গণসংযোগ, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা সেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছে

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

আসন্ন ভালুকা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অন্যতম হ্যাভিওয়েট প্রার্থী হিসেবে জেলা যুবলীগের যুগ্ন আহবায়ক ও বারবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু নির্বাচনের লক্ষ্যে গণসংযোগ ও প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।

প্রতিদিন বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান সহ পাড়া মহল্লা, দোকানপাটে গিয়ে জনগণের নিকট দোয়া চেয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের সাথে কুশল বিমিময় করছেন।

স্থানীয় নেতাকর্মীদের ভাষ্য ভালুকা উপজেলা আওয়ামী লীগ বলতে বর্তমান সময়ে যে নামটি সবার সামনে ভেসে আসে তিনি রফিকুল ইসলাম পিন্টু। মঞ্চ কাপানোঁ নেতা যার আদর্শ সততা দেশপ্রেম যে কাউকে মুগ্ধ করে। যিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, জননেত্রী শেখ হাসিনার আস্থাভাজন, বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি যার ভেতরে ফুটে উঠে, প্রজন্মের তারুণ্যের নেতা ময়মনসিংহ জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক, সাবেক উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও বর্তমান ভালুকা উপজেলার জনগনের সর্বোচ্চ ভোটে নির্বাচিত সফল ভাইস চেয়ারম্যান।

বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার অন্যতম কৃতিসন্তান রফিকুল ইসলাম পিন্টু জেলা যুবলীগের রাজনীতির আদর্শের একটি নাম। জেলার যুবলীগের রাজনীতিতে মানুষটির অবদানের কোন শেষ নেই। শুরু থেকেই ছাত্র রাজনীতি ও পরবর্তীতে যুবলীগের রাজনীতিতে নিজের নীতি আদর্শকে বুকে আগলে রেখে চলছেন। জাতির পিতার আদর্শ লালন করছেন সেই শিশুকাল থেকে। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে নিজেকে তৈরি করছেন প্রতিনিয়ত। কথা বলেন, দেশ ও নিজ এলাকা ভালুকা তথা আপামর জনগনের পক্ষ নিয়ে। যা ইতোমধ্যে সর্বজন জ্ঞাত। বিশেষ করে রফিকুল ইসলাম পিন্টু একজন দেশপ্রেমী, পরিক্ষিত জননেতা। তিনি নিঃসন্দেহে যুবলীগের রাজনীতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত ও বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বরের অধিকারী। যার ধরুন আলাদা ভাবে তরুণদের মাঝে জায়গা করে নিয়েছেন। তাঁর সততা ও আদর্শ প্রতিনিয়তই যে কাউকেই মুগ্ধ করে। ব্যাক্তি ইমেজের ভেতর খুঁজে পাওয়া যায় মা মাটির গন্ধ। এছাড়াও আরো একটি বিশেষ গুণ হল সদা মিষ্টিভাষী ও তুখোড় বক্তা। জননেতা পিন্টুর বক্তব্য শুনতে আলীগের জনসভায় জনস্রোত নামে।

এলাকাবাসীর ভাষ্য, রফিকুল ইসলাম পিন্টু একটি নাম, একটি অহংকার। কূলষিত রাজনীতির পাদদেশে দাঁড়িয়েও যিনি ভাবেন অনাগত জীবনের কথা। জনপ্রিয়তা যার মানবিক সত্তাকে অহংকারী করেনি বরং করেছে অতি মানবিক। জীবন তাকে নিয়ে গেছে সাধারণ মানুষের গভীরে- জীবনের কাছাকাছি। বলাবাহুল্য তার ব্যক্তিত্ব, ইমেজ, গ্রহণযোগ্যতা, জনপ্রিয়তা হিমালয়সম। একদিকে যেমন সুদর্শন, অমায়িক ব্যবহার, সদালাপী অন্যদিকে রাজনৈতিক বর্ণাঢ্য জীবনের অনেক ঘটনাই স্মৃতির ধূলিকণায় দ্যূতি ছড়ায়। ত্যাগী এ নেতা বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে বারবার কারা নির্যাযিত হয়েছেন। ভালুকা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ বৃহত্তম ময়মনসিংহ জেলার মুকুটহীন তরুণ প্রজন্মের সম্রাট এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একনিষ্ঠ সৈনিক, সৎ, নির্ভীক ও শেখ হাসিনার অতন্দ্রপ্রহরী। জীবন তাঁকে দিয়েছে বর্ণীল সততা, সুমিষ্ট সুভাষী হওয়ায় এলাকায় ইতোমধ্যে ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেন জেলা যুবলীগ আহবায়ক রফিকুল ইসলাম পিন্টু। তার মত তুখোড় সৎ ছাত্রনেতা মানবতার মূর্ত প্রতিক। দেশপ্রেম, মানবতা, আদর্শ তরুণ প্রজন্ম অনুকরণ করে। যার দীপ্ত পদচারণায় মুখরিত হয় সৎ রাজনীতির মঞ্চ, তথা সমগ্র ভালুকাবাসি।

ময়মনসিংহের রাজনীতির পরীক্ষিত লড়াকু সৈনিক, দলমত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসী সকলের প্রিয় যুবনেতা রফিকুল ইসলাম পিন্টু । জননেত্রীর অত্যন্ত আস্থাভাজন, বর্ণাঢ্য ছাত্ররাজনীতির অন্তপ্রাণ, বর্তমান সময়ের রাজপথ কাঁপানো যুবনেতা পিন্টুর অবদানের কথা ভালুকাবাসি কোনদিনও ভুলবে না।
জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ভালুকাবাসির মৌলিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে অপ্রাণ কাজ করে যাওয়া পিন্টুকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে ভোটের মাধ্যমে জয়যুক্ত করে মূল্যায়ন করবে।

গণসংযোগ কালে রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ভালুকার নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা বারবার সেবা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। আমি ভালুকার সন্তান, কাছের মানুষ কাজের মানুষ। মানুষ ডাকলে আমাকেই সবার আগে পায়। সেদিক দিয়ে তাদের ভালোবাসা ও ভোট আমাকে দিবে। তাছাড়া আমি যদি চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হতে পারি তাহলে সুখে দুঃখে সকলের পাশে থাকা সহ বিশেষ করে তরুণ ও যুব সমাজের কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করবো। যাতে করে এলাকার তরুণ ও যুব সমাজ বেকারত্ব ও মাদকের অভিশাপ থেকে মুক্তি পায়। এ সময় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।