মোঃ জোবাইর স্টাফ
রিপোর্টার
চন্দনাইশে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে
প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু
তিনি দীর্ঘ দিন জেলা পরিষদের সদস্য ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন
এবার চন্দনাইশ উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে লড়ছেন,
এদিকে চন্দনাইশে উপজেলা নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যহার করে নিলেন আরো দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী
চন্দনাইশ উপজেলা নির্বাচনে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়ন প্রত্যহারের শেষ দিনেই সরে দাঁড়িয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের দুই নেতা।
রবিবার (১২ মে) জেলা রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে দুইজন নিজেদের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন। তারা হলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহেদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর ও যুগ্ম সম্পাদক মো. আবু হেনা ফারুকী।
চন্দনাইশ উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. রাকিবুজ্জামান রেনু বলেন, ৩য় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে রবিবার প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল। চন্দনাইশ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী জাহিদুল ইসলাম জাহাঙ্গীর ও চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. আবু হেনা ফারুকী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন।
ফলে চেয়ারম্যান পদে ৪ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রতিদ্বন্দ্বি থাকলো। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পেয়েছেন একমাত্র প্রার্থী।
অন্যদিকে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীরা হলেন— চেয়ারম্যান পদে বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু আহমেদ চৌধুরী জুনু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আরিফুল ইসলাম চৌধুরী, ব্যবসায়ী জসীম উদ্দিন আহমেদ ও জোয়ারা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আহম্মদ হোসেন ফকির (আমিরী)।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে মাওলানা মোহাম্মদ সোলাইমান ফারুকী, অধ্যাপক একরামুল হোসেন ও রূপম দেব।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে। ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ২৯ মে। চন্দনাইশ উপজেলায় মোট ৬৮ টি কেন্দ্র। মোট ভোটার সংখ্যা ১ লক্ষ ৯১ হাজার ৬০৭ জন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় চেয়ারম্যান পদে সবচেয়ে বেশি শুনা যাচ্ছে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু আহম্মেদ চৌধুরী জুনু ‘র নামটি তিনি এখন পর্ষন্ত প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে রয়েছেন সাধারণ জনগণ বলেন আমরা পরিবর্তন চাই আবু আহামেদ চৌধুরী জুনু আমাদের জন্য কাজ আগেও করেছেন সামনের দিনগুলোতে ও করবেন এমনটি জানিয়েছেন চন্দনাইশের সাধারণ মানুষ