মোঃ মনিরুল ইসলাম খান, ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
গত ৬ মে ২০২৪ (সোমবার) বিকেল ৩ ঘটিকায় জাতীয় সংসদ ভবনের উত্তর-পূর্ব ব্লক, রুম নং ৬২৩ এ “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত ২০৪০ সালের মধ্যে মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গঠন করণীয় শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। তামাক মুক্ত বাংলাদেশ মঞ্চ ও রেলপথ মন্ত্রনালয় সম্পর্কিত স্থায়ী কমিটির সভাপতি এ.বি.এম ফজলে করিম চৌধুরীর সভাপতিত্বে উক্ত আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন, ১৪৮, ময়মনসিংহ-৩ (গৌরীপুর) সংসদীয় আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য ও গৌরীপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট নিলুফার আনজুম পপি এমপি। গৌরীপুরের নব নির্বাচিত মাননীয় সাংসদ নিলুফার আনজুম পপি গৌরীপুরকে তামাকমুক্ত করতে সর্বোচ্চ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন। এমপির দায়িত্ব পাওয়ার পর উনার প্রতিস্রুতির মধ্যে অন্যতম ছিলো, গৌরীপুরকে তামাকমুক্ত উপজেলা হিসেবে গড়ে তুলা। যদিও এটি খুব সহজ সাধ্য কাজ নয়। তারপরও গৌরীপুরের মানুষকে পাশে পেলে, এই কঠিন কাজটি করে দেখাতে পারবেন বলে বিশ্বাস নিলুফার আনজুম পপি এমপির।
বাংলাদেশ সরকার জনস্বাস্থের ওপর সবাধিক গুরুত্ব দিয়ে ডব্লিউএইচও’র ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি)- এর আলোকে “ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ প্রণয়ন করে, যা ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনটি এফসিটিসি-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হলেও কিছু জায়গায় উল্লেখযোগ্য সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যা সংশোধন করা হলে আইনটি আরও শক্তিশালী ও কার্যকর হবে। বাংলাদেশ সরকার জনস্বাস্থের ওপর সবাধিক গুরুত্ব দিয়ে ডব্লিউএইচও’র ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি)- এর আলোকে “ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ প্রণয়ন করে, যা ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনটি এফসিটিসি-এর সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হলেও কিছু জায়গায় উল্লেখযোগ্য সীমাবদ্ধতা রয়েছে, যা সংশোধন করা হলে আইনটি আরও শক্তিশালী ও কার্যকর হবে। ২০৪০ সালের মধ্যে মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে কাজ করাই এই আলোচনা সভা।
উল্লেখ্য যে, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে শতকরা ৩৫.৩ ভাগ ধোঁয়াযুক্ত এবং ধোঁয়াবিহীন তামাক গ্রহণ করে। এছাড়াও প্রতি বছর তামাকজনিত রোগে প্রায় ১ লক্ষ ৬১ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে এবং প্রায় ১৫ লক্ষ মানুষ তামাকজনিত রোগে আক্রান্ত।