মোঃ আব্দুল জব্বার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল উপজেলার অন্তর্গত ২ নং নেকমরদ ইউনিয়নের নেকমরদ পীর নাছারীয়া ইসলামী আলিম মাদ্রাসার ৭ তম শ্রেণীর পড়ুয়া ছাত্র মোঃ মিলন(১২) পিতা: মোঃ দানেশ আলী(৩৫) গত ০৭/০২/২৪ ইং তারিখে হারিয়ে যায় ।
হারিয়ে যাওয়া সন্তানের পিতা মোঃ দানেশ আলী পিতা: তোফাজ্জল হক সাং ভবানীপুর রানীশংকৈল থানায় ০৭/০২/২৪ ইং তারিখে তাঁর ছেলে মিলন হারিয়ে গেছে এইমর্মে একটি জিডি করেন। জিডি নং ৩১৬ উক্ত জিডি মূলে থানা পুলিশ ভিকটিম কে উদ্ধারে তৎপর হয়। পরে দিন ০৮/০২/২৪ ইং তারিখে বাদি থানায় এসে জানান যে অপহরণ কারী তার ব্যবহারিত মোবাইল ফোন নাম্বারে ফোন দিয়ে তার ছেলের মুক্তিপণ হিসেবে ৫০০০০/ হাজার টাকা দাবি করেন।
এই সংক্রান্তে রানীশংকৈল থানার মামলা নং ১১,তারিখ ০৮/০২/২৪ খ্রি:, ধারা-৭/৮/৩০ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী-০৩) মামলা রুজু হয়।
ঠাকুরগাঁও জেলা পুলিশের কর্ণধার উত্তম প্রসাদ পাঠক পুলিশ সুপার এর দিক নির্দেশনায় রানীশংকৈল সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউল হক এর তত্ত্বাবধানে অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা ও পুলিশ পরিদর্শক( তদন্ত ওসি) মহসিন আলীর তৎপরতায় গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় ভিত্তিতে রানীশংকৈল থানা থেকে এসআই(নি:)মোঃ শহিদুল হক এর নেতৃত্বে একটি চৌকিস আভিযানিক টিম ঢাকা তেজগাঁও এলাকায় ২৪ ঘন্টার অভিযান পরিচালনা করে অপহরণকারী ১ রিয়াদ হোসেন(২০) পিতা: মৃত আলাউদ্দিন গ্রাম:দরবেশপুর থানা:রায়গঞ্জ জেলা: লক্ষীপুর, ২ মোঃ ফিরোজ হাসান( ২১) পিতা: শামসুল হক গ্রাম ফুটকিবাড়ী থানা+জেলা ঠাকুরগাঁও গ্রেফতার করে এবং ভিকটিমসহ উদ্ধার করে রানীশংকৈল থানায় নিয়ে আসা হয়।
এই বিষয়ে রানীশংকৈল থানার অফিসার ইনচার্জ সোহেল রানা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেন ভিকটিম কে আদালতের মাধ্যমে ভুক্তভোগী পরিবারের নিকট প্রদান ও আসামীগণকে বিজ্ঞ আদালতে সোপদ্দ করার প্রক্রিয়াধীন আছে।