কিশোরগঞ্জ প্রায় দুইশ মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে পুলিশ

কিশোরগঞ্জে প্রায় ২০০ রেজিস্ট্রেশন বিহীন মটরসাইকেলকে রেজিস্ট্রেশনের আওতায় এনেছে কিশোরগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ।সম্প্রতি কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে রেজিস্ট্রেশনবিহীন মোটরসাইকেল গুলিকে আটক করেছে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।পরবর্তীতে সরকারি খাতে টাকা জমা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন এর আওতায় এনে এ গাড়িগুলিকে মূল মালিকের কাছে ফেরত দিয়েছে পুলিশ।এতে কমেছে রেজিস্ট্রেশনবিহীন গাড়ির সংখ্যা।সেই সাথে সরকারি রাজস্ব খাতে জমা হয়েছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।কিশোরগঞ্জ মডেক থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,যেসব মটরসাইকেল এর রেজিস্ট্রেশন নেই সেসব গাড়িকে আটক করে পুলিশ।রেজিস্ট্রেশনবিহীন এসব গাড়ির সংখ্যা প্রায় ২ শতাধিক।এসব গাড়ির অনূকূলে সরকারি কোষাগারে রেজিস্ট্রেশন বাবদ জমা পড়েছে প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা।জানা যায়,কিশোরগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ এর দিক নির্দেশে কিশোরগঞ্জ সদর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনতোষ বিশ্বাস এর তত্বাবধানে কিশোরগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ গোলাম মোস্তুফার নেতৃত্বে পুলিশ সম্প্রতি অভিযান পরিচালনা করে রেজিস্ট্রেশন বিহীন এসব গাড়ি আটক করে।পরবর্তীতে রেজিস্ট্রেশন বাবদ সরকারি নিবন্ধন ফি দিয়ে তার কাগজ থানায় জমা দিয়ে এসব গাড়ি থানা থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে যায় মটরসাইকেল মালিকেরা।এতে যেমন দূর হয়েছে রেজিস্ট্রেশন বিহীন গাড়ি চলাচল।তেমনি রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা পড়েছে বিপুল পরিমাণ অর্থ।কিশোরগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ গোলাম মোস্তুফা জানান,পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ স্যারের দিক নির্দেশে ও সদর সার্কেল এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মনতোষ বিশ্বাস স্যারের নেতৃত্বে আমরা সম্প্রতি জেলা শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে রেজিস্ট্রেশন বিহীন মটরসাইকেল গুলিকে আটক করি।পরবর্তীতে মটরসাইকেল মালিকরা রেজিস্ট্রেশন এর জন্য টাকা জমা দিয়ে এসব গাড়ি গুলি নিয়ে যায়।এতে জেলা শহরে রেজিস্ট্রেশনবিহীন গাড়ি চলাচল কমে এসেছে।আমাদের এ অভিযান অব্যাহত আছে।তা ছাড়া শহরের যানজট নিরসন ও ফুটপাত দখল মূক্ত করতে আমাদের কার্যক্রম চলমান থাকবে।