জাবির আহম্মেদ জিহাদ(স্টাফ রিপোর্টার)
জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশের আয়োজনে এপার বাংলা ওপার বাংলার ব্যবসায়ী, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিকদের গাজীপুরে বাৎসরিক মিলনমেলা ২০২৩-২৪ অনুষ্ঠিত হয়।
শুক্রবার ( ০১ ডিসেম্বর) সকাল ০৯:০০ টা থেকে রাত ০৯:০০ টা পর্যন্ত দিনব্যাপী নির্ভানা রিসোর্ট এন্ড পার্ক, জয়দেবপুর, গাজীপুরে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জাগ্রত ব্যবসায়ী ও জনতা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জাগ্রত মহানায়ক শিহাব রিফাত আলমের সার্বিক ব্যবস্থানায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মানিকগঞ্জ পৌরসভার মেয়র স্যার দ্যা মোঃ রমজান আলী।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আলহাজ্জ্ব এ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলম, সাবেক মেয়র, গাজীপুর পৌরসভা ও সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ, গাজীপুর মহানগর, অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, এছাড়াও বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. নজরুল ইসলাম আজাদ, উপ-সচিব, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাছিম, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল, লায়ন মো. গণি মিয়া বাবুল, সভাপতি, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদ, ড. জাহাঙ্গীর আলম রুস্তম, বিশ্বসেরা কবি ও পরিবেশ বিজ্ঞানী, মাহমুদুল হাসান নিজামী, কবি, গবেষক, সংগঠক, বহু ভাষাবিদ, বহু গ্রন্থ প্রণেতা ও সম্পাদক, দৈনিক দেশজগত, ড. মোঃ আবু তাহের, এ্যাডভোকেট, লেখক, সংগঠক ও শিক্ষাবিদ, প্রফেসর ড. রেজাউল করিম, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, ড. মো. হাফিজুর রহমান লিটু, কবি, গবেষক ও সংগঠক, ড৷ মো. ইমদাদ হাসনায়েন, কথাসাহিত্যিক, ড. সুরাইয়া সুলতানা, কথাসাহিত্যিক, ড. আ ন ম এহছানুল মালিকী, লেখক ও গবেষক, সেকশন অফিসার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ড. এস এম শাহনূর, সাহিত্যিক ও গবেষক। এছাড়াও বাংলাদেশের প্রায় সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, বীর মুক্তিযোদ্ধা, শিক্ষক, কবি-সাহিত্যিক, সাংবাদিক ও বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক মিলনমেলায় বলেন, ব্যবসায়ী, মুক্তিযোদ্ধা, কবি-সাহিত্যিক, শিক্ষক এবং সাংবাদিক সহ সকলকে মানবতার কল্যাণে কাজ করতে হবে। ডিসেম্বর মাস বিজয়ের মাস। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহিদদের রক্ত, ২ লাখ মা-বোনদের ইজ্জতের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জন করা হয়। যা সকল বাঙালি জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ অর্জন। অনুষ্ঠানে ভারত থেকে আগত ১০০ জন বরেণ্য কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও বাংলাদেশের ২ হাজার ৪০০ জন ব্যবসায়ী, ৩০০ জন কবি-সাহিত্যিক, ১০০ জন সাংবাদিক, ৫০ জন ডক্টরেট ডিগ্রি, ৭১ জন মুক্তিযোদ্ধা উক্ত মিলনমেলায় অংশগ্রহণ করেন৷ উক্ত অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিশেষ অবদানের জন্য জাগ্রত বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সম্মাননা, জাগ্রত ৭১ বীর মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা, জাগ্রত ডি৫০ ডক্টরেট নক্ষত্র সম্মাননা, জাগ্রত একুশে সাংবাদিক সম্মাননা এবং জাগ্রত সাহিত্য সম্মাননা প্রদান করা হয়। উক্ত আয়োজনে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হয়।