ওহিদুর রহমান খান নিজস্ব প্রতিবেদক প্রথম বুলেটিন
এবং ঐই ব্যক্তি দেয়ার সময় এই কথাও উল্লেখ করেছিলেন যে,এই টাকা গুলো আপনি আপনার মামলার কাজে ব্যবহার করিয়েন।
এদিকে শায়েখ চট্টগ্রাম থেকে ঢাকা যাওয়ার সময় রাহ্ খরচ বাদে অতিরিক্ত আরো পাঁচ হাজার টাকা নিজে সাথে নিয়ে নেই। যাতে হঠাৎ কোন প্রয়োজন আসলে তা মিটাতে পারে।
শায়েখ ঢাকা থেকে হাজিরা শেষ করে গুনভীর মামলা যে উকিল দেখবাল করে তার সাথে সাক্ষাৎ করে।উকিল কে জিজ্ঞাসা করল,গুনভীর মামলা নিয়ে কতটুকু অগ্রসর হলেন? তখন উত্তরে বলছে গুনভীর মামলা হাইকোর্টে আরেকটি জমা হবে আজ।
তখন হারুন ইজহার সাহেব উকিল কে বলল, আপনি দ্রুত এই মামলা ঠেকান। কত টাকা লাগবে তা আমি দিব।উকিল সাহেব বলল,আপাতত ২৫ হাজার টাকা লাগবে এই মামলা প্রত্যাখান করতে হলে।সাথেসাথে শায়েখের পকেটে সবমিলিয়ে ২৫ হাজার ছিল। সবটুকু টাকা উকিল কে দিয়ে সেই মামলাটি প্রত্যাখান করেছে।
শায়েখ আমাকে বলে,আয়াতুল্লাহ! দেখছো আল্লাহর নুছরাত দ্বীনের কাজে কিভাবে আসে! অথচ আমার পকেটে টাকা ছিল মোটে পাঁচ হাজার। আল্লাহর একবান্দা আমাকে বিশ হাজার টাকা হাদিয়া দেওয়ায় সাথেসাথে আমি গুনভীর মামলা হাইকোর্ট থেকে বাতিল করার সুযোগ পেয়েছি অথচ যে আমাকে হাদিয়া দিয়েছে সে আমাকে চিনে কিন্তু আমি তাকে চিনিও না।আজ তার সাথে আমার প্রথম সাক্ষাৎ।
মুফতী হারুন ইজহার হাফি. একটি নাম, একটি ইতিহাস। যখন সবাই ব্যাক্তিস্বার্থকে মূল মন্ত্র করে মাজলূমানদের শুধু ভুলেই যায়নি বরং তাদের বিরুদ্ধাচরনকে নিজের ভ্রত করে নিয়েছে, তখন এই মাজলূম আলেমে দ্বীন নীরবে নিভৃতে তাদের এবং তাদের পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে প্রকৃত ওয়ারিসুন্নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ভূমিকা পালন করতেছেন।
দ্রষ্টব্য: এই লেখাগুলো বেশি বেশি প্রচার করা উচিত। লেখাটা লিখেছেন আয়াতুল্লাহ ভাই।