নাইক্ষ্যংছড়ি বান্দরবন প্রতিনিধি:
কক্সবাজার চকরিয়ার ডাঃ সুলতান সিরাজ,নাইক্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়াার্ড চাক পাড়ার চানুচাক,২নং ওয়ার্ড বাগান ঘোনা গ্রামের মোঃ মোঃ ওসমান,সোনাইছড়ি ইউনিয়নের জারুলিয়াছড়ি লামার পাড়া ১ নং ওয়ার্ড গ্রামের বার্মায়া সাবের ফকিরের নেতৃত্বে ২৭০ মৌজার সরকার কতৃক লীজ প্রাপ্ত ১৯৯৪- ৯৫ সালের আব্দুল মতলব এর ২৫. একর,মোঃ ফজলুর রহমান এর ২৫.একর সহ একাধিক হর্টিকালচার প্লট দখল করেতে মরিয়া ভূমিদস্যুরা।
৪-ভূমিদস্যুদের সহযোগী হিসাবে কাজ করছে জারুলিয়াছড়ি এলাকার বার্মায়া বাবুল,তৈয়বা বেগম,হাকিম শরিফ,মনির আহমদ,ইলিয়াছ,চাক লালু।বিছামারা এলাকার মোকরমা,দিল মোঃ ড্রাইভার,চাক পাড়া এলাকার সিজন চাক সহ ২০- ৩০ জন সন্ত্রাসী দখল বাজ একদল কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্য চাঁদাবাজ বাহিনী।
২৭০নং নাইক্ষ্যংছড়ি মৌজার হোল্ডিং নং – ১৯৫ জি / হর্টি সিট নং ০১ দাগ নং ০১ এর ২৫ একর জমি এবং একিই মৌজার হোল্ডিং নং – ২০৪ জি/ হর্টি সিট নং -০৪ দাগ নং ৮০১ এর মোকাদ্দমা নং ১৬৯/( ডি) এইচ ১৯৯৪-৯৫ ইং মুলে আব্দুল মতলব ওয়ারিশ এবং ফজলুর রহমান থেকে দেখা শুনার জন্য আমমোক্তারনামা মূলে দায়িত্ব গ্রহন করেন সাংবাদিক আবুতালেব সিকদার।পাশাপাশি উক্ত জায়গা দুটি দেখাশোনা করার জন্য পাহারাদার নিয়োগ করি,জায়গা দুটিতে দায়িত্ব নেওয়ার পরে জায়গার পাশে স্থায়ীভাবে মাটি তৈরী টিনশেড বসতবাড়ি নির্মাণ করেন।
বিগত কয়েক মাস যাবৎ ভূমিদস্যুরা বিনা কারণে দুটি প্লটের জায়গা বাড়িঘর জোরপূর্বক ভাবে দখল করার পায়তারা করে আসছে।প্লট দখল করবে মর্মে জারুলিয়াছড়ি মন্জুর আলমের দোকান,কারবারির দোকান,শফির দোকান,মোঃ আলীর দোকান জনসম্মুখে প্রদান করেন এবং জারুলিয়াছড়ি গ্রামের বাসিন্দা দিদার মিয়া, সহ লোক বিভিন্ন মারফতে প্লট ছেড়ে যেতে সংবাদ দেন প্লট পাহারাদারদের ।
গত০৭/১০/২০২৩ ইং তারিখ,রোজ বুধবার ১১ ঘটিকার সময় ভোগ দখলীয় হর্টিকালচার প্লটস্থানে বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ বাগানে ৪ ভূমিদস্যুর নির্দেশে রোপণকৃত ৮০০ টি কাজু বাদাম এবং চারপাশে নিরাপত্তার জন্য দেওয়া জাল এবং বাঁশের বেড়া ভাঙ্গিয়া ফেলে,যাহা অনুমান-৪,০০,০০০(চার লক্ষ) টাকা ক্ষতিপূরণ হয়।প্লট পাহাদার গন দেখিয়া তাদের বাধা প্রদান করিলে বিনা কারণে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে পাহাদার ইয়াকুব মিয়ার কাছ হইতে ১টি সিস্পোনি মোবাইল ফোন, যাহার মূল্য-৩৫০০ টাকা পকেটে থাকা -২০,০০০ টাকা সহ ০২টি ভোটার আইডি কার্ড স্ত্রী শাহানু বেগম মেয়ে সুফিয়া খাতুন এর কাছ হইতে ০৮ আনা স্বর্ণের চেইন ছিনিয়া নিয়ে যায় এবং বসতবাড়িতে আগুন লাগানো হুমকি প্রদান করিয়া জোরপূর্বক ভাবে ঘর ঢুকে কিল,লাথি,ঘুষি,লাঠির আঘাত,টানাহেঁচড়া করে বাহির করিয়া দেয় এবং বসতবাড়ির যাবতীয় জিনিসপত্র বাহিরে ফেলিয়া দিয়া বসতবাড়ির দরজায় তালা লাগিয়ে দেয়।
পাহারাদারদের শো চিৎকারে প্লট মালিক সাংবাদিক আবুতালেব সিকদার পশ্চিমের বাড়ি হতে ঘটনাস্থলে আসিয়া দখলবাজদের বাধা প্রদান করিলে মদ্যপ অবস্থায় ২০-৩০ পুরুষ – মহিলা সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুরা সাংবাদিক তালেবের উপর ক্ষিপ্ত হইয়া মারধর শুরু করে,জায়গা দুটিতে আসলে প্রকাশ্যে উপস্থিত লোকজনের সম্মুখে খুন করিয়া গুম করে ফেলিবে মর্মে উ হুমকি প্রধান করে।
সাংবাদিক আবুতালেব কোন ভাবে পালিয়ে গিয়ে,ঘটনাটি আরো গুরুতর হওয়ায় জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ কল করিয়া বিষয়টি অবহিত করিলে,দ্রুত নাইক্ষ্যংছড়ি থানা হইতে অফিসার ও ফোর্স আসিয়া বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করে।
ইতিপূর্বে বিবাদীরা বিগত কয়েক মাস আগে দখলীয় প্লট বাগান হইতে ১৯ টি সেগুন গাছ কাটিয়ে ফেলে যাহার অনুমানিক মূল্য এক লক্ষ টাকার ক্ষতি করা হয়।
দখলকারী মূলহুতা চানুচাক থেকে জানতে চাইলে তিনি জানান প্লট মলট কিছু বুঝিনা লোকজন নিয়ে আমাদের দখলীয় জমি-ঘর বাড়ি দখল করেছি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মোবাইল সেট,আইডি কার্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে তার লোকজনকেড়ে নেয়ার কথা স্বীকার করে।
দখলকারী বার্মায়া তৈয়বা বেগমের কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান ডাঃ সুলতান সিরাজ এবং চানুচাক আমাদের দখল করতে বলেছে দখল করেছি,টাকার বিনময়ে দখল করি,টাকা দেওয়া বন্ধ করলে বাড়ি পাহাড়া ছেড়ে চলে যাব,প্রতিরাত পাহারা ১ হাজার টাকা,টাকা পেলে দখলের কাজ করি,আমরা এখন ২২ জন আছি।
ভূমিদস্যুদের কার্যকলাপে নিরুপায় হইয়া সাংবাদিক মোঃ আবুতালেব স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শ চাইলে,আইনে আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ প্রদান করলে।
ঘটনার বিষয়ে পরিবারের সদস্য আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় এজাহার দায়ের করেন এবং সহকারী কমিশনার ভূমি নাইক্ষ্যংছড়ি বরাবর সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।
নাইক্ষ্যংছড়ি বান্দরবন প্রতিনিধি:
কক্সবাজার চকরিয়ার ডাঃ সুলতান সিরাজ,নাইক্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়াার্ড চাক পাড়ার চানুচাক,২নং ওয়ার্ড বাগান ঘোনা গ্রামের মোঃ মোঃ ওসমান,সোনাইছড়ি ইউনিয়নের জারুলিয়াছড়ি লামার পাড়া ১ নং ওয়ার্ড গ্রামের বার্মায়া সাবের ফকিরের নেতৃত্বে ২৭০ মৌজার সরকার কতৃক লীজ প্রাপ্ত ১৯৯৪- ৯৫ সালের আব্দুল মতলব এর ২৫. একর,মোঃ ফজলুর রহমান এর ২৫.একর সহ একাধিক হর্টিকালচার প্লট দখল করেতে মরিয়া ভূমিদস্যুরা।
৪-ভূমিদস্যুদের সহযোগী হিসাবে কাজ করছে জারুলিয়াছড়ি এলাকার বার্মায়া বাবুল,তৈয়বা বেগম,হাকিম শরিফ,মনির আহমদ,ইলিয়াছ,চাক লালু।বিছামারা এলাকার মোকরমা,দিল মোঃ ড্রাইভার,চাক পাড়া এলাকার সিজন চাক সহ ২০- ৩০ জন সন্ত্রাসী দখল বাজ একদল কুখ্যাত সন্ত্রাসী ও ভূমিদস্য চাঁদাবাজ বাহিনী।
২৭০নং নাইক্ষ্যংছড়ি মৌজার হোল্ডিং নং – ১৯৫ জি / হর্টি সিট নং ০১ দাগ নং ০১ এর ২৫ একর জমি এবং একিই মৌজার হোল্ডিং নং – ২০৪ জি/ হর্টি সিট নং -০৪ দাগ নং ৮০১ এর মোকাদ্দমা নং ১৬৯/( ডি) এইচ ১৯৯৪-৯৫ ইং মুলে আব্দুল মতলব ওয়ারিশ এবং ফজলুর রহমান থেকে দেখা শুনার জন্য আমমোক্তারনামা মূলে দায়িত্ব গ্রহন করেন সাংবাদিক আবুতালেব সিকদার।পাশাপাশি উক্ত জায়গা দুটি দেখাশোনা করার জন্য পাহারাদার নিয়োগ করি,জায়গা দুটিতে দায়িত্ব নেওয়ার পরে জায়গার পাশে স্থায়ীভাবে মাটি তৈরী টিনশেড বসতবাড়ি নির্মাণ করেন।
বিগত কয়েক মাস যাবৎ ভূমিদস্যুরা বিনা কারণে দুটি প্লটের জায়গা বাড়িঘর জোরপূর্বক ভাবে দখল করার পায়তারা করে আসছে।প্লট দখল করবে মর্মে জারুলিয়াছড়ি মন্জুর আলমের দোকান,কারবারির দোকান,শফির দোকান,মোঃ আলীর দোকান জনসম্মুখে প্রদান করেন এবং জারুলিয়াছড়ি গ্রামের বাসিন্দা দিদার মিয়া, সহ লোক বিভিন্ন মারফতে প্লট ছেড়ে যেতে সংবাদ দেন প্লট পাহারাদারদের ।
গত০৭/১০/২০২৩ ইং তারিখ,রোজ বুধবার ১১ ঘটিকার সময় ভোগ দখলীয় হর্টিকালচার প্লটস্থানে বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ ও বনজ বাগানে ৪ ভূমিদস্যুর নির্দেশে রোপণকৃত ৮০০ টি কাজু বাদাম এবং চারপাশে নিরাপত্তার জন্য দেওয়া জাল এবং বাঁশের বেড়া ভাঙ্গিয়া ফেলে,যাহা অনুমান-৪,০০,০০০(চার লক্ষ) টাকা ক্ষতিপূরণ হয়।প্লট পাহাদার গন দেখিয়া তাদের বাধা প্রদান করিলে বিনা কারণে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে পাহাদার ইয়াকুব মিয়ার কাছ হইতে ১টি সিস্পোনি মোবাইল ফোন, যাহার মূল্য-৩৫০০ টাকা পকেটে থাকা -২০,০০০ টাকা সহ ০২টি ভোটার আইডি কার্ড স্ত্রী শাহানু বেগম মেয়ে সুফিয়া খাতুন এর কাছ হইতে ০৮ আনা স্বর্ণের চেইন ছিনিয়া নিয়ে যায় এবং বসতবাড়িতে আগুন লাগানো হুমকি প্রদান করিয়া জোরপূর্বক ভাবে ঘর ঢুকে কিল,লাথি,ঘুষি,লাঠির আঘাত,টানাহেঁচড়া করে বাহির করিয়া দেয় এবং বসতবাড়ির যাবতীয় জিনিসপত্র বাহিরে ফেলিয়া দিয়া বসতবাড়ির দরজায় তালা লাগিয়ে দেয়।
পাহারাদারদের শো চিৎকারে প্লট মালিক সাংবাদিক আবুতালেব সিকদার পশ্চিমের বাড়ি হতে ঘটনাস্থলে আসিয়া দখলবাজদের বাধা প্রদান করিলে মদ্যপ অবস্থায় ২০-৩০ পুরুষ – মহিলা সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুরা সাংবাদিক তালেবের উপর ক্ষিপ্ত হইয়া মারধর শুরু করে,জায়গা দুটিতে আসলে প্রকাশ্যে উপস্থিত লোকজনের সম্মুখে খুন করিয়া গুম করে ফেলিবে মর্মে উ হুমকি প্রধান করে।
সাংবাদিক আবুতালেব কোন ভাবে পালিয়ে গিয়ে,ঘটনাটি আরো গুরুতর হওয়ায় জাতীয় জরুরী সেবা ৯৯৯ কল করিয়া বিষয়টি অবহিত করিলে,দ্রুত নাইক্ষ্যংছড়ি থানা হইতে অফিসার ও ফোর্স আসিয়া বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে চেষ্টা করে।
ইতিপূর্বে বিবাদীরা বিগত কয়েক মাস আগে দখলীয় প্লট বাগান হইতে ১৯ টি সেগুন গাছ কাটিয়ে ফেলে যাহার অনুমানিক মূল্য এক লক্ষ টাকার ক্ষতি করা হয়।
দখলকারী মূলহুতা চানুচাক থেকে জানতে চাইলে তিনি জানান প্লট মলট কিছু বুঝিনা লোকজন নিয়ে আমাদের দখলীয় জমি-ঘর বাড়ি দখল করেছি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মোবাইল সেট,আইডি কার্ডের বিষয়ে জানতে চাইলে তার লোকজনকেড়ে নেয়ার কথা স্বীকার করে।
দখলকারী বার্মায়া তৈয়বা বেগমের কাছে ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান ডাঃ সুলতান সিরাজ এবং চানুচাক আমাদের দখল করতে বলেছে দখল করেছি,টাকার বিনময়ে দখল করি,টাকা দেওয়া বন্ধ করলে বাড়ি পাহাড়া ছেড়ে চলে যাব,প্রতিরাত পাহারা ১ হাজার টাকা,টাকা পেলে দখলের কাজ করি,আমরা এখন ২২ জন আছি।
ভূমিদস্যুদের কার্যকলাপে নিরুপায় হইয়া সাংবাদিক মোঃ আবুতালেব স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শ চাইলে,আইনে আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ প্রদান করলে।
ঘটনার বিষয়ে পরিবারের সদস্য আত্মীয়-স্বজন ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় এজাহার দায়ের করেন এবং সহকারী কমিশনার ভূমি নাইক্ষ্যংছড়ি বরাবর সন্ত্রাসী ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে।
Leave a Reply